অল্পতেই সন্তুষ্ট থাকুন

যে ব্যক্তি অল্পে সন্তুষ্ট, আল্লাহ তাকে তুষ্টি দান করেন। আর যার চাহিদা অসীম, তার হৃদয় কখনো প্রশান্ত হয় না।”
❝সাধারণ জীবনে ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতা আপনাকে আল্লাহর নৈকট্যে নিয়ে যায়।

বৃষ্টি ভেজা এক বৃহস্পতিবার

  বৃষ্টি ভেজা এক বৃহস্পতিবার, রাতটা যেন কোনো মৃত আত্মার শোকপাঠ। আকাশ তার সব কথা হারিয়ে শুধু চোখের জল ফেলে— আর শহরের সব বাতি নিভে যায় এক অলিখিত শূন্যতার আহ্বানে। এই রাতটা

যার ছায়ায় আমি বড় হয়েছি—তিনি আমার বাবা

যার ছায়ায় আমি বড় হয়েছি—তিনি আমার বাবা – মিসবাহ কাদেরী আমার বাবা কোনো সুপারহিরো ছিলেন না, তাঁর হাতে ছিল না কোনো জাদু, ছিল না কোনো বড় চাকরি, গাড়ি বা ব্যাংক ব্যালান্স। তবুও,

দুঃসময়ে পাশে থাকা বন্ধুরা — জীবন নামক যুদ্ধে নিরব সৈনিক

দুঃসময়ে পাশে থাকা বন্ধুরা — জীবন নামক যুদ্ধে নিরব সৈনিক সবাই আনন্দে সাথ দেয়, কিন্তু দুঃখে ক’জন? যখন পুরো পৃথিবী মুখ ফিরিয়ে নেয়, যখন শব্দগুলোও বোবা হয়ে যায়— ঠিক তখনই যাদের কাঁধে

কিছু দুঃখ একান্তই ব্যক্তিগত

কিছু দুঃখ একান্তই ব্যক্তিগত ✍️ মিসবাহ কাদেরী জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে কিছু অনুভূতি থাকে, যেগুলো কারো সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া যায় না। কিছু কথা থাকে, যেগুলো বলার মতো ভাষা খুঁজে পাওয়া যায় না।

শব্দের আড়ালে বাবা

ছোটবেলায় বাবাকে ভাবতাম— কঠিন, নীরব, রাশভারী একজন মানুষ। তিনি বলতেন কম, বুঝতেন বেশি। আমার ভুলগুলো ঠিক করে দিতেন একটা কথাও না বলে। একবার বলেছিলাম— “বাবা, তুমি আমাকে কখনো ভালোবাসো না, তাই না?”

“যেখানে হৃদয় বিকোয় না”

আমি লিখি, কারণ শব্দই আমার একমাত্র আশ্রয়। কবিতা গড়ি, কারণ সেখানে আমি নিজেকে খুঁজি— সে আমি, যাকে সমাজ ছেঁচে ফেলে রেখেছে জীবনের এক কোণে, যার স্বপ্নগুলো হাঁটতে হাঁটতে ধুলোয় মিশে যায়, তবু

মুখে সবসময় এক চিলতে হাসি, যেন দুনিয়ার সব ঠিকঠাক চলছে।

মুখে সবসময় এক চিলতে হাসি, যেন দুনিয়ার সব ঠিকঠাক চলছে। কেউ দেখে না চোখের ক্লান্তি, কেউ বোঝে না বুকের ভেতরের ঝড়। প্রতিদিন হাসতে হয়, যেন কিছুই হয়নি—জীবনের নিয়মে অভ্যস্ত মুখোশ পরে চলা।

সময় কাজে লাগান

দু’টি বিষয় আছে যা অনেক মানুষ গুরুত্ব দেয় না: স্বাস্থ্য এবং অবসর সময়।” (সহিহ বুখারি) ❝প্রত্যেক মুহূর্ত আল্লাহর দান। সময়কে অপচয় না করে সৎ কাজের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করুন