মোঃ মিসবাহ উদ্দিন কাদেরি

শিক্ষায় উজ্জ্বল, বিনয়ী ও নৈতিক গুণসম্পন্ন। কোরআনের শিক্ষা
ও মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় নিবেদিত।

নাম :

মোঃ মিসবাহ উদ্দিন কাদেরি

ই-মেইল :

misbahqaderi@gmail.com

মোবাইল :

01870991087

জন্ম তারিখ:

১০ আগষ্ট ২০০৩

ঠিকানা :

বড় মহেশখালী, কক্সবাজার, চট্টগ্রম

জাতীয়তা:

বাংলাদেশ

হাফেজ মিসবাহ উদ্দিন কাদেরি । একজন বিশিষ্ট ইসলামিক ব্যক্তিত্ব এবং পবিত্র কোরআনের সুদক্ষ হাফেজ। তিনি তার সুমধুর তিলাওয়াত, কোরআনের গভীর জ্ঞান এবং আন্তরিক ইসলামিক জীবনযাত্রার জন্য পরিচিত। তার ব্যক্তিত্বে ইসলামি আদর্শের প্রভাব গভীর এবং তিনি সমাজে কোরআন শিক্ষার প্রচার ও প্রসারে নিবেদিত। আদর্শ ও প্রভাব: হাফেজ মিসবাহ উদ্দিন কাদেরি তার জীবনযাত্রা ও চরিত্রে ইসলামের আদর্শ ফুটিয়ে তুলেছেন। তার কণ্ঠে কোরআনের তিলাওয়াত শুনে মানুষের মনে প্রশান্তি আসে এবং আল্লাহর প্রতি আস্থা ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়। সমাজে অবদান: কোরআনের শিক্ষা সহজ করে তুলতে তিনি আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারেও অগ্রগামী। দীন-দাওয়াহ ও মানবসেবার মাধ্যমে মানুষের জীবনে আলোর দিশা নিয়ে আসতে তিনি নিরলস কাজ করছেন। তার ব্যক্তিত্বের কিছু উল্লেখযোগ্য দিক: বিনয়ী ও বন্ধুভাবাপন্ন: তিনি সবার সঙ্গে সদাচরণ করেন এবং সহজেই মানুষের মন জয় করতে পারেন। শিক্ষণীয় মনোভাব: তিনি কেবল জ্ঞান বিতরণ করেন না, নিজেও নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী এবং তার জীবনযাত্রায় তা প্রয়োগ করেন। সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল: তিনি সবসময় সমাজের উন্নয়ন ও নৈতিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। পরিবারকেন্দ্রিক: ব্যক্তি জীবনেও তিনি অত্যন্ত পারিবারিক এবং তার পরিবার ও প্রিয়জনদের জন্য নিবেদিত। তার এই গুণাবলি তাকে শুধু একজন ভালো হাফেজই নয়, একজন ভালো মানুষ হিসেবেও সমাজে পরিচিত করেছে।

বৃষ্টি ভেজা এক বৃহস্পতিবার

  বৃষ্টি ভেজা এক বৃহস্পতিবার, রাতটা যেন কোনো মৃত আত্মার শোকপাঠ। আকাশ তার সব কথা হারিয়ে শুধু চোখের জল ফেলে— আর শহরের সব বাতি নিভে যায় এক অলিখিত শূন্যতার আহ্বানে। এই রাতটা

যার ছায়ায় আমি বড় হয়েছি—তিনি আমার বাবা

যার ছায়ায় আমি বড় হয়েছি—তিনি আমার বাবা – মিসবাহ কাদেরী আমার বাবা কোনো সুপারহিরো ছিলেন না, তাঁর হাতে ছিল না কোনো জাদু, ছিল না কোনো বড় চাকরি, গাড়ি বা ব্যাংক ব্যালান্স। তবুও,

দুঃসময়ে পাশে থাকা বন্ধুরা — জীবন নামক যুদ্ধে নিরব সৈনিক

দুঃসময়ে পাশে থাকা বন্ধুরা — জীবন নামক যুদ্ধে নিরব সৈনিক সবাই আনন্দে সাথ দেয়, কিন্তু দুঃখে ক’জন? যখন পুরো পৃথিবী মুখ ফিরিয়ে নেয়, যখন শব্দগুলোও বোবা হয়ে যায়— ঠিক তখনই যাদের কাঁধে

কিছু দুঃখ একান্তই ব্যক্তিগত

কিছু দুঃখ একান্তই ব্যক্তিগত ✍️ মিসবাহ কাদেরী জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে কিছু অনুভূতি থাকে, যেগুলো কারো সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া যায় না। কিছু কথা থাকে, যেগুলো বলার মতো ভাষা খুঁজে পাওয়া যায় না।

শব্দের আড়ালে বাবা

ছোটবেলায় বাবাকে ভাবতাম— কঠিন, নীরব, রাশভারী একজন মানুষ। তিনি বলতেন কম, বুঝতেন বেশি। আমার ভুলগুলো ঠিক করে দিতেন একটা কথাও না বলে। একবার বলেছিলাম— “বাবা, তুমি আমাকে কখনো ভালোবাসো না, তাই না?”

“যেখানে হৃদয় বিকোয় না”

আমি লিখি, কারণ শব্দই আমার একমাত্র আশ্রয়। কবিতা গড়ি, কারণ সেখানে আমি নিজেকে খুঁজি— সে আমি, যাকে সমাজ ছেঁচে ফেলে রেখেছে জীবনের এক কোণে, যার স্বপ্নগুলো হাঁটতে হাঁটতে ধুলোয় মিশে যায়, তবু

মুখে সবসময় এক চিলতে হাসি, যেন দুনিয়ার সব ঠিকঠাক চলছে।

মুখে সবসময় এক চিলতে হাসি, যেন দুনিয়ার সব ঠিকঠাক চলছে। কেউ দেখে না চোখের ক্লান্তি, কেউ বোঝে না বুকের ভেতরের ঝড়। প্রতিদিন হাসতে হয়, যেন কিছুই হয়নি—জীবনের নিয়মে অভ্যস্ত মুখোশ পরে চলা।

সময় কাজে লাগান

দু’টি বিষয় আছে যা অনেক মানুষ গুরুত্ব দেয় না: স্বাস্থ্য এবং অবসর সময়।” (সহিহ বুখারি) ❝প্রত্যেক মুহূর্ত আল্লাহর দান। সময়কে অপচয় না করে সৎ কাজের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করুন